ঢাকা ০১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সহিংসতায় নিহত ৩৪ পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৪৪:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুলাই ২০২৪
  • / ২০৯ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডিডিএম প্রতিবেদক :
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় নিহত ৩৪ জনের পরিবারকে পারিবারিক সঞ্চয়পত্র ও নগদ অর্থ সহায়তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার ২৮ জুলাই সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী অর্থ ও সঞ্চয়পত্র হস্তান্তর করেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানা যায় সেখানে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের নিহত শিক্ষার্থী আবু সাঈদের পরিবার উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি আপনাদের বেদনা বুঝি। আমাকে প্রতিনিয়ত বাবা-মা-ভাই হারানোর বেদনা নিয়ে চলতে হয়। আমি লাশটাও দেখতে পারিনি, দেশে ফিরতে পারিনি। ৬ বছর পর দেশে এসেছি। তারপর যখন এসেছি সারা দেশ ঘুরেছি। কারণ আমার বাবা বলত দুঃখি মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে হবে। আমি সেই কাজটাই করার চেষ্টা করছি।
এ সময় গণভবনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
এর আগে ২৭ জুলাই সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরির্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এছাড়া ২৬ জুলাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে আহতদের খোঁজখবর নেন। তিনি চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলেন। আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দেন।
তার আগে ওই দিন রাজধানীর রামপুরায় নাশকতাকারীদের হামলা ও অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবন পরিদর্শন করেন সরকারপ্রধান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সহিংসতায় নিহত ৩৪ পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা

আপডেট সময় : ০৫:৪৪:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুলাই ২০২৪

ডিডিএম প্রতিবেদক :
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় নিহত ৩৪ জনের পরিবারকে পারিবারিক সঞ্চয়পত্র ও নগদ অর্থ সহায়তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার ২৮ জুলাই সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী অর্থ ও সঞ্চয়পত্র হস্তান্তর করেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানা যায় সেখানে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের নিহত শিক্ষার্থী আবু সাঈদের পরিবার উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমি আপনাদের বেদনা বুঝি। আমাকে প্রতিনিয়ত বাবা-মা-ভাই হারানোর বেদনা নিয়ে চলতে হয়। আমি লাশটাও দেখতে পারিনি, দেশে ফিরতে পারিনি। ৬ বছর পর দেশে এসেছি। তারপর যখন এসেছি সারা দেশ ঘুরেছি। কারণ আমার বাবা বলত দুঃখি মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে হবে। আমি সেই কাজটাই করার চেষ্টা করছি।
এ সময় গণভবনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
এর আগে ২৭ জুলাই সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরির্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এছাড়া ২৬ জুলাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে আহতদের খোঁজখবর নেন। তিনি চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলেন। আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দেন।
তার আগে ওই দিন রাজধানীর রামপুরায় নাশকতাকারীদের হামলা ও অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবন পরিদর্শন করেন সরকারপ্রধান।