ঢাকা ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বাংলাদেশ-ভারতে ফের কুটনৈতিক যুদ্ধ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১৪৬ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতে থাকা শেখ হাসিনাকে উস্কানি মূলক বক্তব্য দেয়ার সুযোগ করে দেয়ার অভিযোগ ‍তুলে ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করা হয়েছিল। ঠিক তার পরের দিন শুক্রবার বিকাল ৫টায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নুরাল ইসলামকে তলব করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক টুইট বার্তায় বিষয়টি জানানো হয়। এ নিয়ে দু’দেশের মধ্যেেএকধরনের কূটনৈতিক শুরু হয়ে গেছে।

টুইট বার্তায় বলা হয়, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ইতিবাচক, গঠৃনমূলক এবং পারস্পরিকভাবে উপকারী সম্পর্ক চায়, যা সাম্প্রতিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বেশ কয়েকবার পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। যাইহোক, এটা দুঃখজনক যে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের নিয়মিত বিবৃতি ভারতকে নেতিবাচকভাবে চিত্রিত করে এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যার জন্য আমাদের দায়ী করছে। বাংলাদেশের দেওয়া এসব বক্তব্য আসলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ক্রমাগত নেতিবাচকতার জন্য দায়ী।

সেখানে আরও বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা মন্তব্যগুলো তার ব্যক্তিগত, যাতে ভারতের কোনও ভূমিকা নেই। এটিকে ভারত সরকারের অবস্থানের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইতিবাচকতা যোগ করতে সাহায্য করবে না।

টুইটের শেষাংশে বলা হয়, ভারত সরকার একটি পারস্পরিক কল্যাণকর সম্পর্কের জন্য প্রচেষ্টা চালাবে এবং আমরা আশা করি, বাংলাদেশ পরিবেশকে খারাপ না করে একইভাবে চেষ্টা চালাবে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশ-ভারতে ফের কুটনৈতিক যুদ্ধ

আপডেট সময় : ০৯:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ভারতে থাকা শেখ হাসিনাকে উস্কানি মূলক বক্তব্য দেয়ার সুযোগ করে দেয়ার অভিযোগ ‍তুলে ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করা হয়েছিল। ঠিক তার পরের দিন শুক্রবার বিকাল ৫টায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নুরাল ইসলামকে তলব করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক টুইট বার্তায় বিষয়টি জানানো হয়। এ নিয়ে দু’দেশের মধ্যেেএকধরনের কূটনৈতিক শুরু হয়ে গেছে।

টুইট বার্তায় বলা হয়, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ইতিবাচক, গঠৃনমূলক এবং পারস্পরিকভাবে উপকারী সম্পর্ক চায়, যা সাম্প্রতিক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বেশ কয়েকবার পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। যাইহোক, এটা দুঃখজনক যে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের নিয়মিত বিবৃতি ভারতকে নেতিবাচকভাবে চিত্রিত করে এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যার জন্য আমাদের দায়ী করছে। বাংলাদেশের দেওয়া এসব বক্তব্য আসলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ক্রমাগত নেতিবাচকতার জন্য দায়ী।

সেখানে আরও বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা মন্তব্যগুলো তার ব্যক্তিগত, যাতে ভারতের কোনও ভূমিকা নেই। এটিকে ভারত সরকারের অবস্থানের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইতিবাচকতা যোগ করতে সাহায্য করবে না।

টুইটের শেষাংশে বলা হয়, ভারত সরকার একটি পারস্পরিক কল্যাণকর সম্পর্কের জন্য প্রচেষ্টা চালাবে এবং আমরা আশা করি, বাংলাদেশ পরিবেশকে খারাপ না করে একইভাবে চেষ্টা চালাবে।