ঢাকা ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

গ্রামীণফোন কর্মচারিদের বকেয়া লভ্যাংশ পরিশোধের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৫:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫
  • / ৪২ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‘শ্রমিক বাঁচাও, শিল্প বাঁচাও, দেশ বাঁচাও’ স্লোগানে জাতীয় প্রেসক্লাব-সংলগ্ন তোপখানা রোড। সেখানেই মে দিবস উপলক্ষ্যে জাতীয় শ্রমিক জোটের সমাবেশ। আর এই সমাবেশ থেকে দাবি তোলা হয় অবিলম্বে শ্রম সংস্কার কমিশন ও নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে  পদক্ষেপ নেওয়ার ।

বাংলাদেশের জাতীয় শ্রমিক জোটের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাদের হাওলাদারের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন জোটের সাধারণ সম্পাদক বাদল খান, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, শ্রমিকনেতা আবদুল আজিজ, মিজানুর রহমান মিজান, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

সমাবেশে নেতারা বলেন, বাংলাদেশে কলকারখানার শ্রমিক-কর্মচারীরা লড়াই করে কিছু অধিকার আদায় করতে পারলেও ছোট, মাঝারি শিল্পকারখানা ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক কর্মচারীরা ন্যায্য অধিকার আদায়ে অনেক পিছিয়ে আছেন। তাঁদেরও বৃহত্তর শ্রমিক কর্মচারীদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দাবি আদায় করতে হবে। শ্রম সংস্কার কমিশন ও নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিতে হবে।

এ সময় শ্রমিকদের পক্ষে বেশ কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরেন বাংলাদেশের জাতীয় শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক বাদল খান। সেগুলো হলো শ্রমিকদের ন্যূনতম জাতীয় মজুরি ৩০ হাজার টাকা করা, রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা, আইএলও কনভেনশন মেনে শ্রম আইন বাস্তবায়ন করা, সব বন্ধ কলকারখানা খুলে দেওয়া, নারী শ্রমিকদের ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি অনুমোদন, বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, গ্রামীণফোন কর্মচারীদের বকেয়া লভ্যাংশ পরিশোধ করা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গ্রামীণফোন কর্মচারিদের বকেয়া লভ্যাংশ পরিশোধের দাবি

আপডেট সময় : ০৭:৩৫:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫

‘শ্রমিক বাঁচাও, শিল্প বাঁচাও, দেশ বাঁচাও’ স্লোগানে জাতীয় প্রেসক্লাব-সংলগ্ন তোপখানা রোড। সেখানেই মে দিবস উপলক্ষ্যে জাতীয় শ্রমিক জোটের সমাবেশ। আর এই সমাবেশ থেকে দাবি তোলা হয় অবিলম্বে শ্রম সংস্কার কমিশন ও নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে  পদক্ষেপ নেওয়ার ।

বাংলাদেশের জাতীয় শ্রমিক জোটের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাদের হাওলাদারের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন জোটের সাধারণ সম্পাদক বাদল খান, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, শ্রমিকনেতা আবদুল আজিজ, মিজানুর রহমান মিজান, হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

সমাবেশে নেতারা বলেন, বাংলাদেশে কলকারখানার শ্রমিক-কর্মচারীরা লড়াই করে কিছু অধিকার আদায় করতে পারলেও ছোট, মাঝারি শিল্পকারখানা ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিক কর্মচারীরা ন্যায্য অধিকার আদায়ে অনেক পিছিয়ে আছেন। তাঁদেরও বৃহত্তর শ্রমিক কর্মচারীদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দাবি আদায় করতে হবে। শ্রম সংস্কার কমিশন ও নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিতে হবে।

এ সময় শ্রমিকদের পক্ষে বেশ কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরেন বাংলাদেশের জাতীয় শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক বাদল খান। সেগুলো হলো শ্রমিকদের ন্যূনতম জাতীয় মজুরি ৩০ হাজার টাকা করা, রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা, আইএলও কনভেনশন মেনে শ্রম আইন বাস্তবায়ন করা, সব বন্ধ কলকারখানা খুলে দেওয়া, নারী শ্রমিকদের ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি অনুমোদন, বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, গ্রামীণফোন কর্মচারীদের বকেয়া লভ্যাংশ পরিশোধ করা।