গত৪ জুন বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের এক পর্যায়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। দর্শকরা গেট ভেঙে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেন। আবার তিনজন সমর্থক গ্যালারি টপকে মাঠেও ঢুকে যান। প্রীতি ম্যাচের সেই অব্যবস্থাপনা থেকে বাফুফে শিক্ষা গ্রহণের চেষ্টা করছে। ১০ জুন এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে তাই নিরাপত্তা আরও জোরদার করছে। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নেয়ার কথা জানিয়েছিলেন বাফুফে সভাপতি তাবিদ আওয়াল।

নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট নামানো হচ্ছে। সোয়াট হচ্ছে বিশেষ অস্ত্র ও কৌশল। সংক্ষেপে (সোয়াট) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আরেকটি অভিজাত কৌশলী ইউনিট যা ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। অতি বিশেষ অস্ত্র ও কৌশল নিয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াট পরিচালিত হয়। বিশেষ প্রয়োজনে এটি নামানো হয়।

সেই সোয়াট সোমবার ৯ জুন জাতীয় স্টেডিয়ামে মহড়া দেবে এবং ম্যাচের দিনও নিরাপত্তার বিষয় দেখভাল করবে। বাফুফের কম্পিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস বলেন, ‘আজ ম্যাচ কমিশনারসহ স্টেডিয়াম ও বিভিন্ন গেট পরিদর্শন করা হয়েছে। আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টায় সোয়াট স্টেডিয়ামে মহড়া দেবে। ডিএমপির সঙ্গেও আমাদের যোগাযোগ রয়েছে সার্বক্ষণিক।’