ঢাকা ০৯:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ঘুষ না দেয়ায় ফাইল আটকে রাখেন মাউশির ডিডি, অভিযোগ দুদকের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:৩৬:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫
  • / ৪২ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের (মাউশি) রাজশাহী অঞ্চলের উপপরিচালক (ডিডি) আলমগীর কবীরের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে আটকে রাখা ৯১টি ফাইল পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এই অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে গিয়ে জানা যায়, এমপিওভুক্তির জন্য জমা পড়া ১৫২টি আবেদনের মধ্যে শর্ত না পূরণ করায় ৪৭টি বাতিল হয়। বাকি আবেদনগুলো পর্যায়ক্রমে পরিচালক মো. আছাদুজ্জামান, সহকারী পরিচালক আলমাস উদ্দিন এবং পরবর্তীতে উপপরিচালক আলমগীর কবিরের কাছে পৌঁছে। কিন্তু আলমগীর কবির ৯২টি ফাইল পরিচালকের কাছে পাঠাননি।

অভিযান চলাকালে অফিসে অনুপস্থিত ছিলেন অভিযুক্ত আলমগীর কবির। তার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।  দুদক জানায়, এর আগেও গত ১১ মার্চ একই অফিসে অভিযানে গিয়ে আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে ১৫১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল।

দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বলেন, ঘুষের জন্য ফাইল আটকে রাখেন এমন অভিযোগ পেয়ে অভিযান চালানো হয়েছে। ৯২ টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর আগে ১৫১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পেয়েছিল দুদক। আমরা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঢাকায় প্রতিবেদন পাঠাবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ঘুষ না দেয়ায় ফাইল আটকে রাখেন মাউশির ডিডি, অভিযোগ দুদকের

আপডেট সময় : ০১:৩৬:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের (মাউশি) রাজশাহী অঞ্চলের উপপরিচালক (ডিডি) আলমগীর কবীরের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে আটকে রাখা ৯১টি ফাইল পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এই অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে গিয়ে জানা যায়, এমপিওভুক্তির জন্য জমা পড়া ১৫২টি আবেদনের মধ্যে শর্ত না পূরণ করায় ৪৭টি বাতিল হয়। বাকি আবেদনগুলো পর্যায়ক্রমে পরিচালক মো. আছাদুজ্জামান, সহকারী পরিচালক আলমাস উদ্দিন এবং পরবর্তীতে উপপরিচালক আলমগীর কবিরের কাছে পৌঁছে। কিন্তু আলমগীর কবির ৯২টি ফাইল পরিচালকের কাছে পাঠাননি।

অভিযান চলাকালে অফিসে অনুপস্থিত ছিলেন অভিযুক্ত আলমগীর কবির। তার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।  দুদক জানায়, এর আগেও গত ১১ মার্চ একই অফিসে অভিযানে গিয়ে আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে ১৫১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল।

দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন বলেন, ঘুষের জন্য ফাইল আটকে রাখেন এমন অভিযোগ পেয়ে অভিযান চালানো হয়েছে। ৯২ টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর আগে ১৫১টি ফাইল আটকে রাখার প্রমাণ পেয়েছিল দুদক। আমরা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঢাকায় প্রতিবেদন পাঠাবো।