ঢাকা ০৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

ছাদখোলা বাসে চড়ে বাফুফে’তে ফিরলেন সাবিনারা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৩:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১৬১ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডিডিএম প্রতিবেদক :
দ্বিতীয়বারের মতো হিমালয় জয় করে আসা সাবিনাদের লাল গালিচায় বরণ করলো বাংলাদেশ। বিমানবন্দর থেকে তাদের ছাদখোলা বাসে বহন করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে দেশের ফুটবলের তীর্থস্থান বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাড়িয়ে দেশের ফুটবল ভক্তরা হাত নাড়িয়ে সাবিনা-ঋতুপর্ণাদের শুভেচ্ছা জানানা। দক্ষিণ এশিয়ান সেরা এই নারী ফুটবলারদের বরনে আজ যানজটটাকেও সাদরনে বরণ করে নিয়েছেন সাধারণ মানুষ।
বিমানবন্দর, এক্সপ্রেসওয়ে, এফডিসি, সাত রাস্তার মোড়, মগবাজার ফ্লাইওভার , কাকরাইল, পল্টন, নটরডেম কলেজ, শাপলা চত্বর হয়ে অতপর বাফুফে ভবনে।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বাফুফে’তে চ্যাম্পিয়ন দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। জানা যায়, প্রধান উপদেষ্টা ড.ইউনূসও নারী দলকে সংবর্ধনা জানান।
সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের এটি টানা দ্বিতীয় শিরোপা। ২০২২ সালে প্রথম শিরোপা জয়ের পর এবার নাম লিখালো অদম্য শিরোপা বিজয়ের রেকর্ডে। একদিন আগে স্বাগতিকদের মাঠেই নেপালকে ২-১ গোলে পরাজিত করেন সাবিনা খাতুনরা। দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামটি যেন একান্ত নিজেদের করে নিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা।
বাংলাদেশের এবারের বিজয়ের নায়িকা রাঙ্গামাটির পাহাড়ী দুই কন্যা। তাদের দেয়া দুই গোলে বাংলাদেশ পেলো শিরোপা বিজয়ের পরম সুখ। প্রথম গোলটি করেন মনিকা চাকমা, পরেরটি ঋতুপর্ণা চাকমা। ঋতুপর্ণার গোলটি ছিলো ফ্রেমে বন্দি রাখার মতো। বাম দিক থেকে ৮১ মিনিটের অসাধারণ এক ক্রসে নেপালীদের জালে জড়িয়ে যায়। নিমিষেই স্তব্ধ হয়ে যায় উল্লাসে মেতে থাকা গোটা স্টেডিয়াম।
সাবিনাদের ওই খেলা প্রাণভরে উপভোগ করেছেন বাংলাদেশের ফুটবল ভক্তরা। আজও ইউটিউবে পুরানো খেলাটি দেখতে দেখা যাচ্ছে অনেককে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ছাদখোলা বাসে চড়ে বাফুফে’তে ফিরলেন সাবিনারা

আপডেট সময় : ০৬:৩৩:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪

ডিডিএম প্রতিবেদক :
দ্বিতীয়বারের মতো হিমালয় জয় করে আসা সাবিনাদের লাল গালিচায় বরণ করলো বাংলাদেশ। বিমানবন্দর থেকে তাদের ছাদখোলা বাসে বহন করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে দেশের ফুটবলের তীর্থস্থান বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাড়িয়ে দেশের ফুটবল ভক্তরা হাত নাড়িয়ে সাবিনা-ঋতুপর্ণাদের শুভেচ্ছা জানানা। দক্ষিণ এশিয়ান সেরা এই নারী ফুটবলারদের বরনে আজ যানজটটাকেও সাদরনে বরণ করে নিয়েছেন সাধারণ মানুষ।
বিমানবন্দর, এক্সপ্রেসওয়ে, এফডিসি, সাত রাস্তার মোড়, মগবাজার ফ্লাইওভার , কাকরাইল, পল্টন, নটরডেম কলেজ, শাপলা চত্বর হয়ে অতপর বাফুফে ভবনে।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বাফুফে’তে চ্যাম্পিয়ন দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। জানা যায়, প্রধান উপদেষ্টা ড.ইউনূসও নারী দলকে সংবর্ধনা জানান।
সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের এটি টানা দ্বিতীয় শিরোপা। ২০২২ সালে প্রথম শিরোপা জয়ের পর এবার নাম লিখালো অদম্য শিরোপা বিজয়ের রেকর্ডে। একদিন আগে স্বাগতিকদের মাঠেই নেপালকে ২-১ গোলে পরাজিত করেন সাবিনা খাতুনরা। দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামটি যেন একান্ত নিজেদের করে নিলেন বাংলাদেশের মেয়েরা।
বাংলাদেশের এবারের বিজয়ের নায়িকা রাঙ্গামাটির পাহাড়ী দুই কন্যা। তাদের দেয়া দুই গোলে বাংলাদেশ পেলো শিরোপা বিজয়ের পরম সুখ। প্রথম গোলটি করেন মনিকা চাকমা, পরেরটি ঋতুপর্ণা চাকমা। ঋতুপর্ণার গোলটি ছিলো ফ্রেমে বন্দি রাখার মতো। বাম দিক থেকে ৮১ মিনিটের অসাধারণ এক ক্রসে নেপালীদের জালে জড়িয়ে যায়। নিমিষেই স্তব্ধ হয়ে যায় উল্লাসে মেতে থাকা গোটা স্টেডিয়াম।
সাবিনাদের ওই খেলা প্রাণভরে উপভোগ করেছেন বাংলাদেশের ফুটবল ভক্তরা। আজও ইউটিউবে পুরানো খেলাটি দেখতে দেখা যাচ্ছে অনেককে।