ঢাকা ০৯:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রিমালের আঘাতে উপকুল অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, বইছে আতঙ্ক

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৭:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
  • / ২৪০ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডিডিএম প্রতিবেদক :

ঘূর্ণিঝড় রিমাল আঘাতে বড় ধরনের বিপর্যয় না হলে ও আতঙ্ক কাটেনি উপকূলীয় জনপদে। বেড়িবাঁধ ভেঙে লবণাক্ত পানিতে জনপদ প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সাতক্ষীরার উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনিতে জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ উপচে এবং প্রবল বর্ষণে শত শত মৎস্যঘের প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৫৪১ কাঁচা ঘরবাড়ি ধসে গেছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাসহ সাতক্ষীরা জেলাশহর বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

 চেষ্টা গ্রামবাসীরগাবুরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রিমাল সাতক্ষীরা উপকূলে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছে। রাত ১০টা থেকে ৩টা পর্যন্ত একটানা বৃষ্টি ও ঝড় বয়ে গেছে। আমার ইউনিয়নের দেড় শতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রবল বর্ষণে ৪০-এর অধিক মৎস্যঘের ভেসে গেছে। শত শত গাছ উপড়ে পড়েছে। বাঁধ না ভাঙলেও কোথাও কোথাও বাঁধ ছাপিয়ে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বৃষ্টিতে বাঁধগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সোমবার দুপুর থেকে আবারও বৃষ্টি এবং ঝড় শুরু হয়েছে। কী হবে আল্লাহ ভালো জানেন।’

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

রিমালের আঘাতে উপকুল অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, বইছে আতঙ্ক

আপডেট সময় : ০৪:৫৭:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

ডিডিএম প্রতিবেদক :

ঘূর্ণিঝড় রিমাল আঘাতে বড় ধরনের বিপর্যয় না হলে ও আতঙ্ক কাটেনি উপকূলীয় জনপদে। বেড়িবাঁধ ভেঙে লবণাক্ত পানিতে জনপদ প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সাতক্ষীরার উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনিতে জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ উপচে এবং প্রবল বর্ষণে শত শত মৎস্যঘের প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকার ৫৪১ কাঁচা ঘরবাড়ি ধসে গেছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাসহ সাতক্ষীরা জেলাশহর বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

 চেষ্টা গ্রামবাসীরগাবুরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রিমাল সাতক্ষীরা উপকূলে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছে। রাত ১০টা থেকে ৩টা পর্যন্ত একটানা বৃষ্টি ও ঝড় বয়ে গেছে। আমার ইউনিয়নের দেড় শতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রবল বর্ষণে ৪০-এর অধিক মৎস্যঘের ভেসে গেছে। শত শত গাছ উপড়ে পড়েছে। বাঁধ না ভাঙলেও কোথাও কোথাও বাঁধ ছাপিয়ে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বৃষ্টিতে বাঁধগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সোমবার দুপুর থেকে আবারও বৃষ্টি এবং ঝড় শুরু হয়েছে। কী হবে আল্লাহ ভালো জানেন।’